পশ্চিম মেদিনীপুর চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে স্যালাইনের অভাব, ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে রোগীর পরিজনদের। স্যালাইন কিনতে হচ্ছে বাইরে দোকান থেকে।
এই গ্রামীণ হাসপাতালে প্রতিদিন শয়ে সয়ে লোক আসে চিকিৎসার জন্য। ইমার্জেন্সি বিভাগের চিকিৎসকরা রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী লিখে দিচ্ছেন স্যালাইনের দিতে হবে। রোগীর আত্মীয়-পরিজনদের বাইরে থেকে কিনে আনছেন স্যালাইন। তাই দিয়ে চিকিৎসা হচ্ছে রোগীদের।
স্বাভাবিকভাবেই হাসপাতালে স্যালাইনের অভাবে ক্ষুব্ধ রোগীর পরিবার। কিন্তু সরকারি স্বাস্থ্য দফতরের এই গাফিলতি কেন ? এ বিষয়ে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালের বি এম ও এইচ স্বপ্নলিন মিস্ত্রি জানিয়েছেন যে আগের লটে যে স্যালাইনের সাপ্লাই আসে, তাতে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায়, সেগুলোকে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। তাই হাসপাতাল থেকে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে না রোগীদের। একই সমস্যা দেখা দিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্যান্য হাসপাতালেও।
একটি সরকারি গ্রামীণ হাসপাতালে এমন অব্যবস্থা চলতে থাকলে গ্রামের বাসিন্দারা কোথায় যাবে চিকিৎসার জন্য ? এই প্রশ্নই এখন ঘুরছে বিভিন্ন মহলে
Comments