শুরু হয়েছে ফুলহর নদীর পার বাঁধানোর কাজ। পাথরের বোল্ডার দিয়ে নয়, নদীর মাটি কেটে, সেই মাটি বস্তাতে বোঝাই করেই পাড় বাঁধানোর কাজ চলছে।
এইভাবে পার বাঁধলে তা বেশীদিন স্থায়ী হবে না বলে দাবি এলাকার বাসিন্দাদের। সেচদপ্তরের বিরুদ্ধে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখালেন হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের ইসলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের, উত্তর ভাকুরিয়া,কাউয়াডোল ও রশিদপুর এলাকার বাসিন্দারা।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় বাসিন্দারা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বিরুদ্ধে, বিক্ষোভ দেখায়। তাদের অভিযোগ, এইভাবে নদীর পার বাঁধানো হলে সেটা ক্ষণস্থায়ী হবে।ফুলহর নদীর দক্ষিণ প্রান্ত ভাঙ্গন প্রবন এলাকা।
প্রতিবছরই নদীর জল বাড়লে ব্যাপক হারে ভাঙন হয় এলাকায়। দীর্ঘ আন্দোলনের পর সেচদপ্তর দিনকয়েক আগে ভাঙন প্রতিরোধের কাজ শুরু করেছে। নদীর মাটি কেটে বস্তাতে বোঝাই করেই পাড় বাঁধানোর কাজ চলছে। এই বস্তা নদীর স্রোতে ভেসেও চলে যাচ্ছে।
বিক্ষুব্ধ বাসিন্দাদের দাবি, অবিলম্বে পাথরের বোল্ডার দিয়ে পার বাঁধানো হোক। প্রশাসনিক দিক থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে গ্রামবাসীরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন হবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন।
Comments