top of page

দিল্লির পুলিশ সেই যন্তর মন্তরেই বাংলার চাকরিপ্রার্থীদের বসতে দিলো

Writer: Ruchika Mukherjee, WTNRuchika Mukherjee, WTN

দিল্লী পুলিশ যন্তর মন্তরে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে ধরার জন্য কোন অনুমতি দেয়নি তৃণমূলকে। রাজ্যের প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীরা অনুমতি পেল সেই জায়গাতেই ধর্ণার জন্য।


প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীরা সোমবারে গান্ধী জয়ন্তীতে যন্তর মন্তরে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখিয়ে ধর্নায় বসছেন। তারা দাবি তুলেছে নিয়োগের। এরপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নিয়ন্ত্রণ হলে দিল্লী পুলিশের বিরুদ্ধে উঠছে পক্ষপাতীত্বের অভিযোগ।


দক্ষিণ ২৪ পরগনা ২০০৯ সালের চাকরিপ্রার্থীরা সোমবার দিল্লির থানায় গিয়ে যন্তর মন্তরে অবস্থানের জন্য লিখিতভাবে অনুমতি চান। তাদের তিরিশ মিনিটের জন্য বসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে যন্ত্রর মন্তরে।


যন্তর মন্তরে ৩০ মিনিট বসার পর তারা যাবেন রাজঘাটে। রাজঘাটে ধর্ণায় বসেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। চাকরি প্রার্থীরা তাদের দাবি জানিয়েছেন সেখানে গিয়েও তারা নিয়োগের দাবিতে অবস্থান করবেন।


এরপর চাকরিপ্রার্থীদের যন্তর মন্তরে ধর্নায় বসার অনুমতি দেওয়ায় প্রশ্নের মুখে পুলিশ। তৃণমূলের অভিযোগ, সোম ও মঙ্গলবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মঞ্চনার অভিযোগে প্রতিবাদ কর্মসূচি রয়েছে তৃণমূলের। সেই কর্মসূচিকে ঘিরে অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পুলিশ।


তৃণমূলের দাবি এই অতি সক্রিয়তার কারণেই যন্তর মন্তরে দিল্লী পুলিশ ধর্ণায় বসতে দেয়নি।


সোমবার সকাল থেকে দিল্লিতে ঢুকতে শুরু করেছে তৃণমূলের একের পর এক বাস। প্রত্যেক বাসযাত্রীকে রাখা হচ্ছে সেখানকার আম্বেদকর ভবনে। এরপর সোমবার সকালেই আম্বেদকর ভবনে যায় দিল্লী পুলিশের একটি দল।


কয়টি বাস এসছে,কটি বাস আসার সম্ভাবনা রয়েছে তা দেখভালের জন্য দায়িত্বে রয়েছেন কারা?সেই বিষয়ে খোঁজ-খবর নেয় দিল্লি পুলিশ। পুলিশের এই অতি সক্রিয়তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে তৃণমূলের অন্দরে।

Comentarios


bottom of page