গ্রাম বাংলার অর্থনীতি চাঙ্গা করতে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার প্রকল্পের সূচনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি এ রাজ্যের তিনটি জায়গায় এই প্রকল্পের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুর্গাপুরের অমরাবতীতে সিআরপিএফ ক্যাম্পেও ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবে, বর্ধমান দুর্গাপুরের সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলু ওয়ালিয়া, বিধায়ক লক্ষণ বরুই অজয় পোদ্দার দুর্গাপুরের মহকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায় সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা। বাঁকুড়া বীরভূম পুরুলিয়া, পূর্ব বর্ধমানের ভক্তদের সাথে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবে। প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবে বলেন, পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তারপর তাদের ঋণ দেওয়া হবে। যাতে তারা এগিয়ে যেতে পারে। তা তে দেশের অর্থ নীতির চাঙ্গা হবে বলেও তিনি দাবি করেন।
রাত পোহালেই বিশ্বকর্মা পুজো। হলদিয়ার মানুষের কাছে যে বিশ্বকর্মা পুজো দুর্গাপূজার সমান। শিল্পশহর - হলদিয়াতেই বিশ্বকর্মা পুজোয় এবার ভাটার টান। প্রতিবছরই শিল্প শহরে বিশ্বকর্মা আরাধনা উপলক্ষে বিগ বাজেটের পুজোকে ঘিরে আনন্দে মেতে ওঠেন হলদিয়ার মানুষ। এবার কিন্তু সেই হলদিয়াতেই অন্য ছবি। এবার পুজোয় বাজেট অনেকটাই কমে গিয়েছে। কাটছাঁট করা হয়েছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রেও। উদ্যোক্তাদের দাবি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সহ পূজোর আয়োজনের খরচ অনেকটাই বেড়েছে। যার কারনে অনেক কিছুই বাদ দিতে হয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে পুজোর আয়োজনেও। সব মিলিয়ে জাঁকজমক উৎসাহ সবই কমেছে হলদিয়ার বিশ্বকর্মা পুজোর।
পেট্রোকেমিক্যাল, বন্দর, এক্সাইড , ধানসিড়ি, আইওসি, টাটা স্টিল, ইমামী, আদানি প্রগ্রেসিভ, লালবাবা সহ সরকারি বেসরকারি একাধিক কল-কারখানার গেটে গেটে শ্রমিক সংগঠনগুলির ইউনিয়ন এবং শিল্প সংস্থার উদ্যোগে বিশ্বকর্মা পুজো হয়ে আসছে।
Comments