top of page

কেরালা বিস্ফোরণের পেছনে কাদের হাত? এনআইএ-এর চারটি দল ইতিমধ্যে পৌঁছেছে


কালমাসেরির একটি কনভেনশন সেন্টারে একটি সম্মেলন কেন্দ্রে বিস্ফোরণ ঘটে। যার ফলে নিহত হয় একজন এবং আহত আহত হয় ৩৬ জনেরও বেশি। বিস্ফোরনের সময় সেই কনভেনশন সেন্টারে ২০,০০০ বেশি লোক সেই সভায় যোগ দিয়েছিল। কেরালার পুলিশ শাইক দারভেশ সাহেব নিশ্চিত করেছেন যে বিস্ফোরণের জন্য একটি আইইডি ডিভাইস ব্যবহার করা হয়েছিল। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হয়েছে আইইডি ডিভাইসটি টিফিন বক্সের মধ্যে রাখা থাকতে পারে। আরও তদন্তের পরে আরও তথ্য পাওয়া যাবে বলেছেন ডিজিপি।


তদন্ত অনুযায়ী জানা গিয়েছে কয়েক মিনিটের মধ্যে তিনটি বিস্ফোরণ ঘটেছে। প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটে সকাল ৯:৪০ মিনিটে প্রার্থনা সভা শুরু হওয়ার আধঘন্টা পর। ঘটনাটি ঘটে একটি খ্রিস্টান গোষ্ঠীর সাথে যুক্ত একটি কনভেনশন সেন্টারে এবং কর্তৃপক্ষকে পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছিল। যখন তারা সকল ৯ টার সময় পুলিশ সহায়তার জন্য অনুরোধ জানান।



কোচির কালমাসেরিতে রবিবারে প্রার্থনা সভা চলাকালীন এই বিস্ফোরণটি ঘটে। যার ফলে অনেকেই আহত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কেরালার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলছেন। এদিকে কোচি ইউনিটের এনআইএ টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। দিল্লির এনআইএ থেকে আরেকটি দল শীঘ্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। এনআইএ -এর ৪ জন সদস্যের একটি দল ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে।

Comments


bottom of page