top of page

জেলবন্দি কেজরিওয়ালের বাড়িতে মমতা, কথাবার্তা কী হল?

দিল্লিতে গিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন মমতা। এরপর তিনি কেজরিওয়ালের বাড়িতে যান। দেখা যায় কেজরির স্ত্রী তাঁকে ফুল দিচ্ছেন।


এখনও জেলবন্দি দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। আর দিল্লি সফরে গিয়ে সেই কেজরির বাড়িতে গেলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী। শনিবার মমতা নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ দেবেন। তার আগে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী সুনীতা কেজরিওয়ালের সঙ্গে দেখা করলেন মমতা। এক্স হ্যান্ডেলে আপের তরফে এই ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে।


দিল্লিতে গিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। এরপর তিনি কেজরিওয়ালের বাড়িতে যান। ভিডিয়োতে দেখা যায় কেজরির স্ত্রী তাঁকে ফুল দিচ্ছেন।

এদিকে দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রীর দফতরের তরফেও একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে মমতা কেজরির বাবা মায়ের পা ছুঁয়ে প্রণাম করছেন। সেখানে আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা উপস্থিত ছিলেন।


এএনআইকে রাঘব চাড্ডা জানিয়েছেন, বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রীর বাড়িতে এসেছিলেন। তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন।

অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্বাস্থ্য় নিয়ে তিনি কিছুটা উদ্বেগে রয়েছেন। তিনি এই লড়াইতে আম আদমি পার্টির পাশে রয়েছেন এই বার্তা দিয়েছেন।

ভিডিয়োতে দেখা যায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাবা মায়ের পা ছুঁয়ে প্রণাম করছেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী।

এদিকে নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে মমতা বলেন, নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ দেওযার সিদ্ধান্ত বাজেট পেশের আগেই নিয়েছিলাম। কিন্তু সবাই মিলে আলোচনা করে যদি কোনও সিদ্ধান্ত হত তা হলে অন্য কিছু ভাবতাম। এমনকী এই বৈঠকে ঝাড়খণ্ডের মুখ্য়মন্ত্রী যোগ দিতে পারেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।


মমতা জানিয়েছেন, এনিয়ে জেদাজেদির কোনও ব্যাপার নেই। তাদের বাজেটের জন্য় আমি কর্মসূচি বাতিল করেছিলাম। কিন্তু অভিষেক ও অন্যান্যরা বলল, আমি হেমন্তের সঙ্গেও কথা বললাম। তিনিও আসছেন।


এদিকে ইন্ডিয়া জোটের এই বৈঠক বয়কট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সমস্য়াটা হল সমণ্বয়ের। প্রতিটি রাজ্যের তাদের নিজস্ব অগ্রাধিকার থাকে। কিন্তু আমি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বিশ্বাস করি। বিজেপিকে দেশকে বিভাজন করতে চায়। তাদের নেতারা বিভাজনের কথা বলছেন।


সেই সঙ্গে মমতা বলেন, এই সব নীতি আয়োগ বন্ধ করুন। মিটিং ডাকা ছাড়া আর কিছু হয় না। প্ল্যানিং কমিশনকে ফিরিয়ে আনুন।




Comentarios


bottom of page