top of page
Wrishita Mukherjee, WTN

কামদুনি মামলা নিয়ে এবার রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে!


কামদুনি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এবার সুপ্রিম কোর্টে তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি । চাইল স্থগিতাদেশ। সিআইডি বা রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন কপিল সিব্বল ও গোপাল শঙ্করনারায়ণ। সওয়ালে আইনজীবী কপিল সিব্বল বলেন, এই রায়ের পর রাজ্যের মনে হয়েছে, এমন বিপজ্জনক আসামী ছাড় পেলে রাজ্যে আইন শৃঙ্খলা বিঘ্ন হতে পারে। তবে রাজ্যের আইনজীবীর জোরালো সওয়ালের পরও সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়নি। জানিয়েছে সব পক্ষের বক্তব্য শুনেই ৭ দিন পর ডিভিশন বেঞ্চ তার সিদ্ধান্ত জানাবেন। সুপ্রিম কোর্ট এখনই স্থগিতাদেশের নির্দেশ না দিলেও কয়টি সাত দিনের মধ্যে সব পক্ষের জবাব জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

কামদুনি ধর্ষণের শুক্রবার মামলায় রায়ে চার জনের ফাঁসি নির্দেশ দিয়েছিল তাদের মধ্যে এক জন কে খালাস করে দেওয়া হয়। , বাকি দুইজন ক আমৃত্যু করদন্ড দেওয়া হয় বাকি চার জনের সাজা মুকুব করে হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি অজয় কুমার গুপ্তের ডিভিশন বেঞ্চ।


তাদের এই রায় কে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান। সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যের বক্তব্য শোনার পর জানান যে , আগে এই মামলার সমস্ত বক্তব্য শুনতে চায় তারা। এর সঙ্গে যার সাজা মুকুব করেছে হাইকোর্ট তার বক্তব্য শুনতে চায় তারা। কেনো তার বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয় নি ? এর উত্তর না দিতে পারায় সাত দিন সময় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এর পর ই শুরু হবে মামলা।


শুক্রবার মামলার রায় শোনার পর ধর্ষিতার দুই বন্ধু খুবই হতাশা হয়ে পরে। এবং বলেন যে তাদের এই "আইন ব্যবস্থার প্রতি ভরসা নেই "।

কিন্তু রাজ্যের তরফ থেকে চ্যালেঞ্জ করে এই মামলা টিকে আবার সুপ্রিম কোর্ট ই জারি করা হয় সোমবার।


2013 সালে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার রায় যখন এই শুক্রবার জানানো হলো, রায় শুনে সবাই হতাশ হয়ে গেছে। তাদের মনে হয়েছে এই রকম অপরাধি রাজ্যের জন্য খুবই ভয়ঙ্কর । এইরকম নৃশংস ঘটনা যাতে আবার না ঘটে এদের শাস্তি প্রয়োজন।

Comentários


bottom of page