শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই এবং ইডিকে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দফতরে দিয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। বৃহস্পতিবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি বলেন, দুই তদন্তকারী সংস্থা খতিয়ে দেখবে চাকরি প্রার্থীদের উত্তরপত্র ডিজিটাইজ়ড করার সিদ্ধান্ত কে নিয়েছেন? কেন নিয়েছেন এবং কোন প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজ়ড করা হয়েছে?
১০ই অক্টোবর এই মামলার পরবর্তী শুনানি। মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন তারা যেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল দুটিকে সবরকম ভাবে সাহায্য করেন।
পাশাপাশি, ২০২০ সালের নিয়োগ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ার পর, ২০২১ মেধা তালিকা প্রকাশ করে পর্ষদ। কিন্তু হঠাৎ ওয়েব সাইট থেকে তুলে তা নেওয়া হয়। সূত্রের খবর, সাইটটি নাকি হ্যাক করা হয়েছিল।
ইতিমধ্যেই থানা একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে পর্ষদের পক্ষ থেকে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তের অগ্রগতি কতটা জানতে চেয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিংহ।
আসল ওএমআর শিট নেইl তাহলে কীভাবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ যাচাই করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল দুটির রিপোর্ট? বৃহস্পতিবার নিয়োগ মামলায় সেই প্রশ্নই তুলে ধরেছিলেন বিচারপতি সিনহা।
বিচারপতির বক্তব্য, "কারা বেআইনিভাবে নিয়োগ পেয়েছে, আপনারা জানলেন কী ভাবে? যাচাইটাই বা করলেন কী ভাবে? আপনারাই তো জানিয়েছেন আসল উত্তরপত্র নেই। "
Comments