top of page

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং সেই ২০১৫ থেকে, নেওয়া হৎনি কৌনও পদক্ষেপ! নতুন তথ্য ফাঁস

একের পর এক রাগিংয়ের অভিযোগ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে তদন্ত করে খুঁজে পাইনি রাগিংয়ের এর অভিযোগের সত্যতা। যার জেরে শাস্তির মুখে পড়েনি কোন পড়ুয়া।



যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ১৮টি র‍্যাগিং এর অভিযোগ। যা সব থেকে বেশি র‍্যাগিং এর অভিযোগ সংখ্যা ২০১৫ সালের পর থেকে।


এমনটাই ট্রেন্ড যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে । যার মধ্যে বেশিরভাগই র‍্যাগিং এর অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হোস্টেল থেকেই!


এত অভিযোগ জমা পড়লেও, র‍্যাগিং-এর অভিযোগে অভিযুক্তদের খুজে পাওয়া যায়নি। হোস্টেলের মধ্য থেকে একাধিক কমপ্লেন বা অভিযোগ এ ওয়ান (A ১) এটু (A ২) ব্লক থেকেই।


একটিও অভিযোগের কোন প্রমাণ পায়নি বিশ্ববিদ্যালয় তদন্তে। এমনটাই চাঞ্চল্যকর তথ্য বলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ার মৃত্যুর ঘটনায় "তদন্ত রিপোর্ট"।


এত বছর ধরে কত পড়ুয়ার জীবন কেন নষ্ট করা হল ? তার উত্তর কি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন দিতে পারবে? আন্টি-র‍্যাগিং স্কোয়াড বা অ্যান্টি-র‍্যাগিং কমিটি এই অভিযোগগুলি বিষয়ে কোনো

শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কেন ? এই নীরবতা কি শুধুই রাজনৈতিক ক্ষমতাকে ভয় না প্রশাসনিক কাজে গাফিলতি?


নতুন করে গঠিত অ্যান্টি-র‍্যাগিং কমিটি কি সত্যিই সক্রিয় হয়ে এই জঘন্য অপরাধ প্রতিরোধ করতে পারবে? সদ্য ভর্তি হওয়া পড়ুয়ারা কি এবার শিক্ষাঙ্গনে নিবিঘ্ন বিদ্যাচর্চার নিরাপত্তা পাবে?


Comments


bottom of page