সুমিত দাস, কলকাতা
সবাই ভুক্তভোগী, কখনও র্যাগড হয়েছেন, কেউ রুখে দাঁড়িয়েছেন। এদের মধ্যে ২ জন পড়ুয়া অবশ্য এখনও হস্টেলবাসী। থাকেন সত্যজিত রায় ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইন্সটিটিউটের হস্টেলে।
স্বপ্নদীপের মৃত্যতে বিষণ্ণ, ক্রুদ্ধ সমাজের অংশ এরা ৬ জন। মানে সুজয় দাস, সৌরভ বিশ্বাস, সুমন্ত দত্ত, অমিত ভৌমিক, সৌরভ দে, সুকন্যা ভাওয়াল। এদের সমবেত হস্টেলে থাকার অভিজ্ঞতা ১৯৯৯ থেকে। কথা হচ্ছিল দলের সিনিয়ার মোস্ট, এসআরএফটি আইয়ের সাউন্ড টিচার সুজয় দাসের সঙ্গে। সবাই নিজের নিজের সময়ে র্যাগিং বন্ধের চেষ্টা করেছেন। এখনও জীবনের নানা ক্ষেত্রে বুলিং হলে রুখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন সকলেই। ''কারোকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অধিকার কেউ দেয়নি। তবে, সমাজ থেকেই আসে এই প্রবনতা। তার নানা রকম প্রতিরোধ জরুরি। গানের কারিগর, তাই গানই হল অস্ত্র। - বললেন সুজয়।
গানে একটু ঠাট্টার ছলে তৈরি ন্যারেটিভ আসলে সারা সমাজে ছড়িয়ে দিতে চান সুজয়রা। স্বপ্ন দেখা গানবাজনার দলের শিল্পীরা মনে করেন,- র্যাগিং, বুলিং আটকানো সম্ভব।
Comments