top of page

সাদা ফসফরাস বোমার পরে ইজরায়েল ব্যবহার করতে চলেছে "স্পঞ্জ বোমা"!


হামাসদের রুখতে ব্যবহার করা হবে ইজরায়েলী গোপন অস্ত্র "স্পঞ্জ বোমা"। কতটা বিধ্বংসী? কতটা ভয়ংকর এই বোমা?



এবার হামাসকে জব্দ করতে এই গোপন অস্ত্রই ব্যবহার করতে চলেছে ইজরায়েল। বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন বলছে, ইতিমধ্যেই এই বোমা বানানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।



গাজ়ার নীচে হামাসের তৈরি সুড়ঙ্গের জালগুলিকে ছিন্ন-ভিন্ন করে দেওয়াই লক্ষ্য ইজ়রায়েলের। এই সুড়ঙ্গের জাল ছড়িয়ে রয়েছে গোটা শহরে। কোথায় এর শুরু, কোথায় এর শেষ তার হদিস পাওয়া দুষ্কর। ইজ়রায়েল সেনাদের জন্য ফাঁদ হিসাবে এই সুড়ঙ্গগুলিকেই ব্যবহার করছে হামাস। এই সুড়ঙ্গগুলির মাধ্যমেই হামাস হামলা চালাচ্ছে। হামাসের এই শক্ত ঘাঁটিগুলিকে চিরতরে বন্ধ করে দেওয়াই এখন একমাত্র লক্ষ্য ইজ়রায়েলের।



তাই সেই লক্ষ্যপূরণের জন্য এই মারাত্মক অস্ত্রের প্রয়োগ করতে চলেছে ইজ়রায়েল। এমনই দাবি করা হচ্ছে ওই প্রতিবেদনগুলিতে।


তবে ইজ়রায়েলের এই নতুন অস্ত্র 'স্পঞ্জ বোমা' আসলে কী? কী -এর বিশেষত্ব? এই বোমা কতটা ভয়ানক?

অনেকটা ফেনার মতো দেখতে হয় এই স্পঞ্জ বোমা। প্রাথমিক ক্ষেত্রে, এটি কোনো রাসায়নিকের ফেনা বলে মনে হলেও, ব্যবহার করার পর পরই সেই ফেনা কঠিন পদার্থে বদলে যায়। তাই এই বোমাই সুড়ঙ্গের মুখে ব্যবহার করে সেগুলি একেবারেই বন্ধ করে দিতে চাইছে ইজ়রায়েল।



এই স্পঞ্জ বোমা ছাড়াও আরও একটি অস্ত্রের পরীক্ষা চালাচ্ছে ইজ়রায়েল। দ্য টেলিগ্রাফ-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, রাসায়নিক গ্রেনেডের পরীক্ষা করছে ইজ়রায়েল। তবে এই ধরনের গ্রেনেডে নাকি কোনও বিস্ফোরক নেই। তবে এই রকম কোনো গুহার মুখ বা সুড়ঙ্গের মুখ অবরুদ্ধ করতে এই রায়াসনিক গ্রেনেড ব্যবহার করা হয়। গাজ়া সীমান্তে বেশ কিছু সুড়ঙ্গমুখ বন্ধ করতে ২০২১ সালে এই ধরনের গ্রেনেড পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার করেছিল ইজ়রায়েল। এ বারেও কী তারা তাহলে এই গ্রেনেডও ব্যবহার করতে চলেছে? তা নিয়েই কিন্তু জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে।

Comentários


bottom of page