top of page

জলপাইগুড়িতে গোদের আশঙ্কা বাড়ছে, স্বাস্থ্য দফতর তৎপর

গোদের খোঁজে নাইট সার্ভে। মঙ্গলবার থেকে জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে ২০ টি জায়গায় রাতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সমীক্ষা চালাবে স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধিরা।



কথায় আছে গোদের উপর বিষ ফোড়া। একে ডেঙ্গি আর ম্যালেরিয়ায় রক্ষা নেই, তার উপর ফাইলেরিয়া বা গোদ। জলপাইগুড়িতে চিন্তা বাড়াচ্ছে এই তিন রোগ ।


সম্প্রতি কিছুজন পড়ুয়ার রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট চমকে দিয়েছে স্বাস্থ্য কর্তাদের। বেশ কিছু জনের শরীরে মিলেছে ফাইলেরিয়ার জীবানু।


রোগ চিহ্নিত করার জন্য জেলার ৭টি ব্লক এবং ৩টি পুরসভা মিলিয়ে ২০ টি জায়গায় মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে সমীক্ষা। সমীক্ষা চলবে রাত আটটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত।


বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, গোদ বা ফাইলেরিয়া রোগে রোগীর শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ফুলে যায়। বিশ্রামরত অবস্থায় পরীক্ষা করলে এই রোগ নির্নয় করা সম্ভব। সেই কারনে রাতের দিকে এই সমীক্ষার সময়সূচি ঠিক করা হয়েছে। একই সঙ্গে এই রোগের বাহক কিউলেক্স মশা চিহ্নিত করার কর্মসূচি ও নেওয়া হয়েছে।


পতঙ্গ বিশেষজ্ঞ রাহুল সরকার জানান, এর আগে সার্ভেতে ধূপগুড়িতে ১৪ জন, নাগরাকাটায় ৮ জন এবং মেটেলি ব্লকে ৪ জনের শরীরে ফাইলেরিয়ার জীবানু পাওয়া গিয়েছে। আক্রান্তরা ভুটান সীমান্ত সংলগ্ন চা বাগান এলাকার বাসিন্দা। সেই কারনে সীমান্ত এলাকায় সবচেয়ে বেশি জোর দিতে চলেছে স্বাস্থ্য দফতর।

Opmerkingen


bottom of page