top of page

অবশেষে সিসি ক্যামেরা, বসানো হচ্ছে যাদবপুরে চলবে এবার কড়া নজরদারি


ছেলেটি অনেক স্বপ্ন নিয়ে যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিল। ঠিক তিনদিন হোস্টেলে ছিল সে। তারপরেই চলে যায় না পাওয়া স্বপ্নের দেশে।


স্বপ্নদ্বীপ যে মারা গেল, তার কারণ, ছেলেটি র‍্যাগিং-এর শিকার হয়। এখনও অবধি ১৩ জন এই অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে পুলিশের হেফাজতে আছে। একজন জামিনে মুক্ত। এই ঘটনার পর থেকেই অ্যান্টি-র‍্যাগিং কমিটি নতুন করে গঠন হয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।


সিসি ক্যামেরার বসানোর পরিকল্পনা তখনই শুরু হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র-ছাত্রী এই নিয়েও বিক্ষোভ করে। এটাও বলা হয়েছিল, শুধু সিসি ক্যামেরা নয় নিজেদের কেউ সঠিক নজরদারি করতে হবে।


এত বিক্ষোভের পর অবশেষে বসানো শুরু হয়েছে সিসি ক্যামেরা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী ২৯ টি সিসিটিভি ক্যামেরা মোট ১০টি বসানো হবে ক্যাম্পাস এবং হোস্টেল মিলিয়ে। তবে বাছাই করা কিছু জায়গায় বসানো হবে, তবে গোটা ক্যাম্পাসে নয়। এখন প্রশ্ন এটাই কেন গোটা ক্যাম্পাস নয় এবং গোটা হোস্টেলে কেন নয়?


আগে থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, কোথায় কোথায় ক্যামেরা বসানো হবে। সিসিটিভি বসানোর ক্ষেত্রে দুটি মেন গেটে দুটি করে ক্যামেরা বসবে। যদিও এই সিসি ক্যামেরায় ৩০ দিনের মেমরি বা তথ্যধারণ ক্ষমতা থাকবে।


এছাড়াও যারা গাড়ি নিয়ে ঢুকবেন তাদের গাড়ির নাম্বারপ্লেট এবং তাদের ক্যামেরাবন্দি করা হবে। তবে গৃহগত ভাবে বিরোধিতা করা সম্ভব হয়নি।


রাজ্যপালের মধ্যস্থতায় ইসরো থেকে ইতোমধ্যে একটি দল ঘুরে গেছেন। তাঁরা আগামী দিনে পরামর্শ দেবেন আর কী কি এখানে ডেভেলপ করতে হবে।

Comentarios


bottom of page