শীতকালীন অধিবেশনের জন্যে অপেক্ষা নয়। তড়িঘড়ি করে ৩১ আগস্ট জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর সংসদে বিশেষ অধিবেশন নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু কী নিয়ে আলোচনা হবে, তা নিয়ে এতদিন মুখে কুলুপ এঁটে বসে ছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার।
মানুষের জল্পনা বাড়ছিলো এতদিন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে ইদানিং ‘এক দেশ এক ভোট’ নিয়ে বেশ কয়েক বার শোনবার পরে মানুষ ভেবে নেন, এটারই প্রস্তাব বুঝি সংসদের এই বিশেষ অধিবেশনে এই বিলটি পাস করে নেবে।
সেই বিলের বিরুদ্ধে বিরোধী জোট যদি সুপ্রিম কোর্ট অথবা কনস্টিটিউশনাল বেঞ্চে মামলার আবেদন জানায়, তাহলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন স্থগিত হওয়ারও সম্ভাবনা ছিল।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে, ক্ষমতাসীন বিজেপি অন্য কৌশল গ্রহণ করেছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিতর্কিত বিলটি পাস করবার উদ্দেশ্যেই এই বিশেষ সংসদ অধিবেশনটি আয়োজিত হবে।
উল্লেখ্য, এবারের বর্ষাকালীন অধিবেশনেই এই বিলটি সংসদে পেশ হয়। কিন্তু মণিপুরের হিংসার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন দলের কৌশল রচনায় ব্যস্ত থাকবার কারণে এই বিলটি প্রস্তাবের সময় পায়নি বিজেপি-র সাংসদেরা।
তবে এই বিশেষ অধিবেশনে অন্য যে বিলগুলি পাস করাবার চেষ্টা চালাবে বিজেপি সরকার সেগুলি হলঃ
অ্যাডভোকেট বিল, প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিয়োডিক্যালস বিল এবং পোস্ট অফিস বিল।
নির্বাচন কমিশনার সংক্রান্ত যে বিলটি বর্ষাকালীন অধিবেশনের শেষ দিনে আইন মন্ত্রক থেকে পেশ করা হয়েছিল, তাতে প্রস্তাব রাখা হয় যে, নির্বাচন কমিশনার বাছাইয়ের যে তিন সদস্যের কমিটি রয়েছে, তা থেকে বিচারপতিকে বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ, নির্বাচন কমিশনার বাছাইয়ের ক্ষমতা যেন ক্ষমতাসীন সরকারের হাতেই থাকে।
অথচ, এই প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার মনোনয়ন প্রক্রিয়ার জন্যে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ যে রায় দেয়, এই প্রস্তাব তা মানছে না। বেঞ্চের রায় ছিল, প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে তিন সদস্যের কমিটি গঠিত হবে। ক্ষমতাসীন বিজেপি চাইছে প্রধান বিচারপতি যেন এই কমিটির সদস্য না হন। দলের প্রস্তাব, প্রধান বিচারপতির জায়গায় একজন কেন্দ্রীয় পূর্ণমন্ত্রী এই কমিটির সদস্য হন।
বিশেষ অধিবেশনের আগের দিন, অর্থাৎ, ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। তৃণমূল সহ কংগ্রেস এবং অন্যান্য বিরোধী দলের নেতারা বিজেপি-র এই জবরদস্তি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন।
শীতকালীন অধিবেশনের জন্যে অপেক্ষা নয়। তড়িঘড়ি করে ৩১ আগস্ট জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর সংসদের বিশেষ অধিবেশন নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু কী নিয়ে আলোচনা হবে, তা নিয়ে এতদিন মুখে কুলুপ এঁটে বসে ছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার।
মানুষের জল্পনা বাড়ছিলো এতদিন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে ইদানিং ‘এক দেশ এক ভোট’ নিয়ে বেশ কয়েক বার শোনবার পরে মানুষ ভেবে নেন, এটারই প্রস্তাব বুঝি সংসদের এই বিশেষ অধিবেশনে এই বিলটি পাস করে নেবে।
সেই বিলের বিরুদ্ধে বিরোধী জোট যদি সুপ্রিম কোর্ট অথবা কনস্টিটিউশনাল বেঞ্চে মামলার আবেদন জানায়, তাহলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন স্থগিত হওয়ারও সম্ভাবনা ছিল।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে, ক্ষমতাসীন বিজেপি অন্য কৌশল গ্রহণ করেছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিতর্কিত বিলটি পাস করবার উদ্দেশ্যেই এই বিশেষ সংসদ অধিবেশনটি আয়োজিত হবে।
উল্লেখ্য, এবারের বর্ষাকালীন অধিবেশনেই এই বিলটি সংসদে পেশ হয়। কিন্তু মণিপুরের হিংসার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন দলের কৌশল রচনায় ব্যস্ত থাকবার কারণে এই বিলটি প্রস্তাবের সময় পায়নি বিজেপি-র সাংসদেরা।
তবে এই বিশেষ অধিবেশনে অন্য যে বিলগুলি পাস করাবার চেষ্টা চালাবে বিজেপি সরকার সেগুলি হলঃ
অ্যাডভোকেট বিল, প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিয়োডিক্যালস বিল এবং পোস্ট অফিস বিল।
নির্বাচন কমিশনার সংক্রান্ত যে বিলটি বর্ষাকালীন অধিবেশনের শেষ দিনে আইন মন্ত্রক থেকে পেশ করা হয়েছিল, তাতে প্রস্তাব রাখা হয় যে, নির্বাচন কমিশনার বাছাইয়ের যে তিন সদস্যের কমিটি রয়েছে, তা থেকে বিচারপতিকে বাদ দিতে হবে। অর্থাৎ, নির্বাচন কমিশনার বাছাইয়ের ক্ষমতা যেন ক্ষমতাসীন সরকারের হাতেই থাকে।
অথচ, এই প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার মনোনয়ন প্রক্রিয়ার জন্যে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ যে রায় দেয়, এই প্রস্তাব তা মানছে না। বেঞ্চের রায় ছিল, প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে তিন সদস্যের কমিটি গঠিত হবে। ক্ষমতাসীন বিজেপি চাইছে প্রধান বিচারপতি যেন এই কমিটির সদস্য না হন। দলের প্রস্তাব, প্রধান বিচারপতির জায়গায় একজন কেন্দ্রীয় পূর্ণমন্ত্রী এই কমিটির সদস্য হন।
বিশেষ অধিবেশনের আগের দিন, অর্থাৎ, ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। তৃণমূল সহ কংগ্রেস এবং অন্যান্য বিরোধী দলের নেতারা বিজেপি-র এই জবরদস্তি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন।
Kommentare