রাত হলেই যেন তান্ডব শুরু করেন তাঁরা। লোকালয় লক্ষ্য করে ধেয়ে আসে মদের বোতল,পাল্লা দিয়ে চলে গালিগালাজ, মহিলাদের কটূক্তি ও উচ্চস্বরে গান। যার জেরে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ।
ঘটনাটি ঘটেছে হুগলী জেলার আরামবাগ মেডিকেল কলেজে। এই কলেজের পাশেই রয়েছে ১৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। স্থানীয়দের অভিযোগ, রাত হলেই মেডিকেল কলেজের বয়েজ হস্টেলের দিক থেকে লোকালয় লক্ষ্য করে ছোঁড়া হয় মদের বোতল। মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাস থেকে শোনা যায় চিৎকার চেঁচামেচি, গালিগালাজ, ও উচ্চস্বরে গান। সকাল হলেই দেখা যায় চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে মদের বোতলের ভাঙা কাঁচ। যদিও, মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল এবিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
এলাকাবাসীদের আরও অভিযোগ, রেহাই পান না মেয়েরাও। তাঁদের উদ্দেশ্য করে ব্যবহার করা হয় আপত্তিকর ভাষা। প্রায় প্রতিদিনই এহেন ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় মেডিকেল কলেজে লাগোয়া বাসিন্দাদের। একদিকে যেমন ঘটনায় নাজেহাল অবস্থা। অন্যদিকে ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রায় প্রতিদিনই এহেন ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় মেডিকেল কলেজে লাগোয়া বাসিন্দাদের। যে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস রুগী কল্যান সমিতির চেয়ারম্যানের।তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান রুগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তথা হুগলি জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা। কেন এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এহেন ঘটনা ঘটছে? কেন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ?
コメント