top of page

দৃষ্টিহীনদের সন্তানদের উন্নত জীবনের আশায় বিনিয়োগ, এজেন্টের খপ্পরে পড়লেন অভিভাবকরা



দৃষ্টিহীন বা ক্ষীণ দৃষ্টির শিশুদের মা বাবা কে দেখায় ভালো জীবনের আশা। এরপর নিয়ে আসা হয় হরিদেবপুরের ব্লাইন্ড স্কুলে। ঝা-চকচকে হোম দেখে কিছু ভাবার থাকে না অভিভাবকদের।


এই ব্লাইন্ড স্কুলে শুধু পশ্চিমবঙ্গের দৃষ্টিহীন বা ক্ষীণ দৃষ্টির শিশুরাই ভর্তি হয় না। বিভিন্ন রাজ্যের থেকেও এখানে শিশুদের আনা হয়ে। এজেন্টের লোকেরা যোগাযোগ রাখেন জেলা হাসপাতাল ও জেলা প্রশাসনের ব্যক্তিদের সঙ্গে। সেখান থেকে খবর পেয়ে চলে যায় সোজা অভিভাবকদের কাছে। সেখান থেকে সোজা এই স্কুল।


হোস্টেলে দেওয়ার পর, খোঁজ খবর কমে যায় পরিবারের লোকদের। হোস্টেলের ভেতর ঝা - চকচকে সাজানো। গোটা স্কুল সিসি ক্যামেরা লাগানো। ৫ বিঘারও বেশি জমি নিয়ে এই সংস্থা। রয়েছে বিভিন্ন ভাগ করা রান্নার জায়গা, অনুষ্ঠানের জায়গা, স্কুল, হোস্টেল, খেলার জায়গা।


এছাড়াও রয়েছে খাটাল যা কলকাতা শহরে বেআইনি। এই খাটাল নিয়ে অভিযোগ আছে প্রতিবেশিদের। এক এলাকাবাসী জানায়, এমন ঘোরটোপে ওই স্কুল চলতো যে, বাইরে থেকে ভিতরে কি হচ্ছে বোঝা যেত না।


শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন জানায় তারা এখনো আবাসিকদের সাথে কথা বলছে। আরও তথ্য জানার চেষ্টা করছে।

Comentários


bottom of page